কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে উদ্যেশ্য করে লেখা হয়নি। যদি কোনো ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে কথাগুলো মিলে যায় তবে নিতান্তই কাকতালিয় অথবা আমার লেখা পড়ে অনুকরন করেছেন। আমার কিন্তু কোনো দোস নাই!
এমন প্রশ্ন আমাদের কাছে অনেক আসে খুব সাধাসিধা কিছু সংক্ষিপ্ত উত্তর যা কেবলমাত্র বাংলাদেশীদের জন্যে প্রযোজ্য…
১. কিছু বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় আপনাকে ভর্তি হওয়ার সুযোগই দেবে না
২. কেউ কেউ সুযোগ দিবে কারন এটাকে গোনায় ধরা হয় না তাহলে সমস্যা কোথায়?
সমস্যা দুইরকমের… প্রথমত, আসল যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন
আপনি পড়াশোনা ঠিকমতন আর সময় মতন করেননি হওয়া এবং কেন করেননি তার যথার্থ সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণযোগ্য উত্তর আপনার কাছে নেই। আপনাকে কেন বিদেশে পড়াশোনা করতে আসতে দেয়া হবে? আপনি খেয়াল খুশি মতন পড়াশোনায় বিরতি নিয়েছেন, বেকার বসে ছিলেন-আপনার ওপর ভরসা করবে কেন?
দ্বিতীয়ত, নতুন নতুন সম্ভাবনা
অনেক সময়ই মাথার থেকে কান বড় হয়ে যায় যা আমাদের দেশে অহরহ কিছু অফিস আদালতে দেখা যায়। এমন কিছু ব্যক্তি যে এম্বাসিগুলোতেও চাকরি করেন এবং সময়-সময় অহেতুক নাস্তানাবুদ করেন তার প্রমান আমরা গতবছরগুলোতে অনেক পেয়েছি। অহেতুক প্রশ্ন, অফিসে চাকরি করলেন যান “নো অবজেকশন সারটিফিকেট” নিয়ে আসেন, বিদেশে পড়তে যাবার উদ্যেশ্য নিয়ে চাকরি ছেড়েছেন তিন মাস…কেন ছাড়লেন কেন? এই সময় আপনি বেকার ছিলেন-আপনাকে ভিসা দেয়া হবে না …ইত্যাদি, ইত্যাদি..
সব কথার শেষ কথা…স্টাডি গ্যাপ, বেকার থাকার যেই কারনই থাকুক আপনার যদি যুক্তিসংগত কারন থেকে থাকে যা আপনি প্রমাণ করতে পারবেন তাহলে…দোয়া পড়েন যাতে আপনার কপালে “বেক্কল”, “extra-মাতবর” ভিসা অফিসার না জোটে। তাহলে আশা করা যায় কোনো সমস্যা হবে না। এর পরেও যদি সমস্যা হয়, ভাই দেশে থাকেন-বিদেশে আসার দরকার নাই।
আপীল করে তবেই পেলাম জার্মান স্টুডেন্ট ভিসা
ভিসা সাক্ষাৎকারের নথিপত্র সাজানোর পদ্ধতি এবং প্রশ্নোত্তর
“Visa Interview” সম্ভাব্য প্রশ্নাবলী!!!!!
Rejected visa application appeal