জার্মান প্রবাসের এবারের সংখ্যা “পাঠাশালা” তে আপনাদের সুস্বাগতম। তবে শুরুতেই আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই, এই জানুয়ারি মাসেই আপনাদের এই ম্যাগাজিনের পাঁচ বছর পূর্তি হল। পাঁচ বছর পূর্তিতে এই ম্যাগাজিনের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আমাদের প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
পাঁচ বছরের পথচলা আমাদের মসৃণ ছিল না। মসৃণ ছিল না একারণে নয় যে আমাদের চলার পথে কেউ কাঁটা বিছিয়ে দিয়েছে। মসৃণ ছিল না কারণ আমাদের বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক সমস্যার দরুণ ম্যাগাজিন অনিয়মিত হয়ে পড়ায়। এসবকিছুরই সাক্ষী আপনারা নিজেরাই। পড়ালেখা, চাকরি-বাকরি, ভিসা, টাকাকড়ি ইত্যাদি জানা-অজানা নানা সমস্যার পরেও যখনই সুযোগ পেয়েছি তখনই ম্যাগাজিন আপনাদের তুলে দিতে চেষ্টা করেছি। আর এটি সম্ভব হয়েছে আপনাদের কার্যকর অংশগ্রহণের কারণেই। সবচেয়ে বড় ধন্যবাদার্হ তাই আপনারাই।
ম্যাগাজিন ডাউনলোড/দেখতে ক্লিক করুন
(প্রায় ১২.৫ মেগাবাইট)
একজন মানুষের জীবনে সবচেয়ে সোনালী সময় ছেলেবেলা। সেসময়ের বন্ধুরা, পাড়া-প্রতিবেশি, স্কুলের সাথীরা, খেলাধুলা সবই যেন স্বর্ণালী হয়ে আমাদের সকলের হৃদয়ে চিরকালের জন্য গেঁথে রয়েছে। সে নিয়েই আপনাদের কাছে লেখা চেয়েছিলাম। এ সংখ্যার দারুণ সব লেখা লিখেছেন ইমন বায়েজিদ, রিম, তুর্য, বীথি, অপু। পরিশেষে ইমন আর সামির পাঠানো অসাধারণ ছবিগুলো ম্যাগাজিনকে দিয়েছে পরিপূর্ণতা।
লেখাগুলো আপনাদের মন যোগাবে সেটিই আমাদের একমাত্র চাওয়া। আপনাদের যেকোন মতামত ভালোলাগা আমাদের জানাবেন।
ধন্যবাদান্তে
টিম জার্মান প্রবাসে
রোববার
২৭ জানুয়ারি ২০১৯
১৪ মাঘ ১৪২৫
অনিচ্ছাকৃত বানানভুল ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আবেদন রইল।
চাইলে আপনিও লেখা/ছবি পাঠাতে পারেন!
পরবর্তী সংখ্যার ম্যাগাজিনের থিম: “কীর্তিমতী সাহসিকা”
সভ্যতার গোড়া হতে আজ পর্যন্ত পৃথিবী পরিশীলতা লাভ করেছে যাদের কারণে নারীর ভূমিকা তাতে আধাআধি। পুরুষের হাতে হাত রেখেই নারীরা ইতিহাসের পাতা স্বর্ণালী করে তুলতে রেখেছে অবিস্মরণীয় ভূমিকা। একজন ক্লিউওপেট্রা যেমন রুপ রস আর মোহময়ী ক্ষমতাধারী অপরদিকে মহারানী ভিক্টোরিয়া এক শক্তিমান শাসক। আছে মাদার তেরেসার মত অবতার। মেরি কুরির পদার্থ ও রসায়নে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকার কথা কে না জানে। আমাদের বেগম রোকেয়া সুফিয়া কামালের ধারাবাহিকতায় আজকে সেনা, নৌ, পুলিশবাহিনীতে নারীর জয়জয়কার। আকাশপথেও নারীর উদ্দীপ্ত পদচারণা। গত প্রায় তিন দশক ধরে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে নারী। সুতরাং নারীরা আর সেই অবলা নেই। বিজ্ঞান তথ্যপ্রযুক্তিসহ উন্নয়নের সকল স্তরে নারীর এখন সম্মানজনক অবস্থান।
আসছে মার্চ মাস, নারী দিবসের মাস। দক্ষিণ এশিয়ায় নারীদের অধিকারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম। বহু সামাজিক বাঁধা সত্বেও বাংলাদেশের মেয়েরা পতির সংসারে গিয়ে দু’পয়সা হিসাব জানার জন্যে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াকে পর্যাপ্ত মনে করে না। দেশে তাঁরা উচ্চশিক্ষার্থে ছেলেদের থেকে এগিয়ে শুধু তাই নয়, বিদেশেও তাঁরা সমানতালে প্রতিযোগিতা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের বাইরে যারা পড়ছেন বা কাজ করছেন (নারী), এবারের সংখ্যায় আপনাদের লেখা চাই। সামাজিক, পারিবারিক, আর্থিক সমস্যার বেড়াজাল ডিঙ্গিয়ে কী করে এখানে এসে পৌঁছুলেন লিখে পাঠিয়ে দিন আমাদের।
ডেডলাইনঃ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
লেখা পাঠানঃ [email protected]
অথবা পেজের ইনবক্সে পাঠানঃ www.facebook.com/pages/জার্মান-প্রবাসে/212610425614429
ছবির পাঠানোর জন্য বিস্তারিতঃ http://goo.gl/90IVlk
লেখা পাঠানঃ [email protected]
অথবা পেজের ইনবক্সে পাঠানঃ www.facebook.com/pages/জার্মান-প্রবাসে/212610425614429
ছবির পাঠানোর জন্য বিস্তারিতঃ http://goo.gl/90IVlk
লেখার সাথে নাম ঠিকানা পেশা আর একটি ছবি অবশ্যই পাঠাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ শুধু জার্মানি বা বাংলাদেশ থেকেই নয়, যেকোন দেশের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাদর আমন্ত্রণ আমাদের ম্যাগাজিনে! তাই আমাদের ম্যাগাজিনে লিখতে হলে আপনাকে বাংলাদেশ বা জার্মানিতেই থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই!
জার্মান প্রবাসে আড্ডা দিতে চাইলেঃ www.facebook.com/groups/BSAAG/ (বিশ্বস্ততার সাথে ৬৯ ,০০০+ সদস্য নিয়ে)