এই ছেলে এন্ট্রি মেরেছিল পুরা আউলা স্টাইল এ…এমনই আউলা সেই এন্ট্রি যে আমরা চাইলেও ফর্মাল হতে পারলাম না। ভয়াবহ আজব ধরনের প্রশ্ন করতো আমাদের তাও আবার রেফারেন্স সহ…একদম নাস্তানাবুদ করে ফেলতো। মানে একদম ‘মাপও চাই-দোয়াও চাই’ অবস্থা আর কি…সেই আলফ্রেড আমাদের যে দৌড়ানি দিত তা থেকে গড়ে ওঠে আত্মার টান, শুরু হয় একসাথে কাজ করা। কোনোদিন আমরা তাকে কিছু করতে বলছি আর পরে আবার মনে করিয়ে দিতে হয়েছে তেমন কিছু মনে পরে না।আমাদের যেমন দৌড়ানি দিয়েছে, আপন করেও নিয়েছে ঠিক তেমনভাবে। আমাদের language গ্রুপের অ্যাডমিন হিসেবে তাকে স্বাগতম জানিয়েছি। আলফ্রেড এর এইভাবে আমাদের সাথে, BSAAG পরিবারের সাথে মিশে যাওয়া আমাদের বলে দেয় আমরা চাইলেই পারি এক সাথে গড়ে তুলতে একটুকরো বাংলাদেশ। আমাদের এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা পেয়েছি যুব সমাজের কিছু সম্ভাবনাময় তারকা যাদের জন্যে আমাদের অনুধাবন হয় যে হয়তো কারো ভালই করছি।
***এই BSAAG contributor সিলেকশন প্রসেসটিতে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো নজরে রেখে নামগুলো প্রস্তাব করা হয়েছে
১. BSAAG র নানান অংশে কমপক্ষে ছয় মাস এর কনট্রিবিউশন
২. গ্রুপ, জার্মান প্রবাসে ম্যাগাজিন এবং ওয়েবসাইট এর অবদানের প্রেক্ষিতে
৩. কাজের স্বচ্ছতা এবং অনুরোধের ভিত্তিতে টিম সাপোর্ট
৪. নীতি এবং কাজের মন মানসিকতাতে সহমত পোষন করা
৫. নিজের পড়াশোনা, চাকরি, ক্যারিয়ার ঠিক রেখে আমাদের সাথে একই লক্ষ্যে কাজ করার ইচ্ছা
৬. সময়ে-অসময়ে নীতি এবং লক্ষ্য এক হওয়াতে একসাথে পথ চলা
আমরা বিশ্বাস করি, যারা নিজের উন্নতি করতে পারে না, তারা অন্যের ও সাহায্য করতে পারে না। আমাদের সাথে যারা কাজ করেন, আমরা একে অপরের ভালোমন্দের দিকে খেয়াল রেখেই এক সাথে পথ চলার চেষ্টা করি।
সাথে থাকুন এক সাথে পৃথিবীর বুকে গড়ে তুলি আদর্শ এক টুকরো বাংলাদেশ আমাদের নিজেদের জন্যে।