Mosharrafa Ahmad
astrS1 ponhsorredgS · #TravellingtoBD #Quarantine
আমি আজকে সকালে দেশে এসেছি।তাই ভাবলাম আমার এক্সপেরিএন্স শেয়ার করি। আমার ফ্লাইট ছিল হামবুর্গ থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্স। দেশে ভোর ৫টায় নামসি। ফ্লাইট এ চেক ইন করার সময় আপনার কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট,হোটেল কনফার্মেশন লাগবে।মোটামটি সব পয়েন্টেই কোভিড রিপোর্ট টা চেক করে। হোটেল কনফার্মেশন টা ইস্তানবুল এ ট্রান্সিট এর সময়ও লাগবে। নামার পর চার ঘন্টার মত লাগসে ইমিগ্রেশন পার করতে। মোটামটি ভালই ভীড় ছিল। ইমিগ্রেশন এর লাইনে এস ইউসুয়াল চিৎকার চেচামেচি ছিল। তারপরও ইমিগ্রেশন অফিসারদের যথেষ্ট আন্তরিক মনে হইসে আমার কাছে। ইমিগ্রেশন এরপর এস ইউসুয়াল লাগেজ কালেক্ট করতে হবে।
তারপর বের হবার সময় আর্মি অফিসার আপানার পাসপোর্ট চেক করে According to Category B,C Quarantine টাইপ check করে হোটেল অরথরিটির কাছে তুলে দিবে। পাসপোর্ট জমা দিতে হচ্ছে। এটা আর্মি অফিসার আপনার কাছ থেকে নিয়ে হোটেল অরথরিটির কাছে জমা দেয়। জার্মানি ক্যাটেগরি B তে। সো আমাদের কে ১৪ দিন mandatory hotel quarantine এ থাকতে হবে। এয়ারপোর্ট টু হোটেল, হোটেল এর গাড়িতেই আসতে হবে। হোটেল চেক ইন করার সময় এক্ট্রা লাগেজ/ইম্পরটেন্ট জিনিসপত্র ফেমিলির কেও থাকলে দিয়ে দিতে পারবেন। সো ফার এইটুকুই।আজকে মাত্র আসলাম দেখি সামনে কি হয়। কোন উপডেট দেয়ার মত থাকলে শেয়ার করব। শুনলাম quarantine quite Strict. পুলিশ আসে র্যান্ডম চেকিং এ।
আমার মতামতঃ খুব বেশি ইমারজেন্সি ছাড়া এইসময় দেশে না আসাটাই ভাল। ইস্তাম্বুল টু ঢাকা ফ্লাইটে একটা ফর্ম পুরন করতে হয়। চেষ্টা করবেন ফরমটা ঠিক মত পুরন করতে। ইমিগ্রেশন এর সময় এই ফর্ম টা ঠিক মত পুরন না করার জন্য অনেকের দেরি হইসে যার জন্য অন্য যাত্রীদেরও ভোগান্তি হয়। ব্যাপারটা খেয়াল করলে ভাল হয় আরকি। ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন।
Note: আমি উঠেছি Hotel Grace21 এ। আমি ফ্লাই করার ২দিন আগে বুকিং দিয়েছিলাম। প্রাইস মোটামটি রিসনেবল।
রুমটা ভালোই। ১৪ দিন থাকা খাওয়া সহ আমার ৫০০ -৫৫০ ইউরোর মত লাগবে।
আমি হোটেল লিস্ট প্লাস আমার রুম এর ছবি এটাচ করে দিচ্ছি।