প্রায় দেড় বছর পর এই গ্রূপে কিছু লিখছি, এবং আবারো নিজের most recent অভিজ্ঞতার জন্যই লিখতে বসা । বাংলাদেশ যাবার সময় more or less আমরা সবাই খুব খুশি থাকি; সেখানে পৌঁছানোমাত্র, ইমিগ্রেশন লাইনে পাসপোর্ট কন্ট্রোলের সময় কেউ যদি শুনে „your passport has been reissued, altered or cancelled“, এটা নিশ্চয়ই কোনো প্রীতিকর মুহূর্ত না । তা এখান থেকে শুরু আমার এবারের বাংলাদেশ সফর ~ ফেব্রূয়ারি ২০১৯ ।

এখন আসি Background Story-তে। আমি বাংলাদেশ এমব্যাসি বার্লিনে „New MRP against Old MRP“-এর এপ্লাই করি ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, তাদের ফিরতি চিঠিতে তারা জানায় ১৭ জানুয়ারি ২০১৯ কালেকশন ডেইট । আর আমার ফ্লাইট ছিল ১ ফেব্রূয়ারি ২০১৯। যে কারণে আমি যাবার আগে পাসপোর্ট কালেক্ট করিনি, কিংবা এই ব্যাপারে অনেক দ্বিধাদ্বন্দে ছিলাম তা হলো, আল্লাহ্পাকের অশেষ রহমতে আমি recently আমার মাস্টার্স ডিগ্রী শেষ করলাম । এবং তার প্রেক্ষিতে আমার ভিসা স্টেটাস এখন স্টূডেন্ট ভিসা থেকে চেঞ্জ হইছে । যেহেতু আমার পাসপোর্ট এর মেয়াদ মিড্ জুন পর্যন্ত, তাই Rathaus আমাকে Aufenthaltstitel না দিয়ে, আমার বর্তমান ভিসা as a Sticker পাসপোর্টে attach করে দিছে, just like the first visa we got for Deutschland from German Embassy Dhaka. আমি তাদেরকে জানাইও যে আমি ট্রাভেল করবো, আর নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করছি । তারা আমাকে crystal clear শব্দে বলে, কোনো সমস্যা নাই যেহেতু আমার পুরান পাসপোর্ট মিড্ জুন পর্যন্ত ভ্যালিড । নতুন পাসপোর্ট কালেক্ট করলে তবেই ভিসার জন্য আসতে হবে । আর যেহেতু ১৭ জানুয়ারি আর ১ ফেব্রূয়ারির মধ্যে সময় খুব বেশি না, তাই আমি ভাবলাম “নতুন পাসপোর্টের জন্য পুরানটা Berlin পাঠানো, ওটা আবার ফিরত আসা, then Rathaus-এ ভিসা এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া etc etc, এর চেয়ে ভালো আমি এসেই শান্তিমত কালেক্ট করবো“.

So, উপরোক্ত Background Story-র পর আমি যখন খুশির ঠেলায় ঘোরতে বাংলাদেশ গেলাম, আর ইমিগ্র্যাশন পুলিশের কাছ থেকে শুনলাম “আপনার এই পাসপোর্টতো cancel হয়ে গেছে”, trust me it just killed instantly my whole holiday mood till I flew back to Deutschland 🙁 . কিন্তু একটা কথা স্বীকার না করলেই না, „They are sincerely co-operative“. আমি উনাকে আমার নতুন MRP application জানানোমাত্রই, উনি আমাকে প্রথমে দেখালেন যে উনার স্ক্রিনে আমার পাসপোর্ট নম্বর enter করলে কি মেসেজ show করতিছে, then একটা কাগজে “revoked” লিখে দিয়ে বললেন „Special Desk“-এ গিয়ে যোগাযোগ করতে । স্পেশাল ডেস্ক-এ যাবার পর দেখলাম, আমি একা না, আমার মতো আরও কয়েকজন আছে, যাদের একজন কানাডা থেকে ট্রাভেল করছে (যদিও তার ইস্যু জানি না), তবে আরেকজন মহিলা সে তার নতুন পাসপোর্ট নিয়ে আসছে but পুরানটা রেখে আসছে :/ । আমার প্রব্লেম শুনার পর ওখানে যে অফিসাররা ছিলো, তারা আমার ডেলিভারি স্লিপ দেখতে চাইলো । ওটা আমি ভুলে জার্মানি রেখে গেসিলাম -_- , কিন্তু আমার এপ্লিকেশন নম্বর খেয়াল ছিলো । উনারা একটা জি.ডি করলেন এবং আমাকে বললেন „যে কাউন্টার থেকে এসেছেন ওখানেই যাবেন“ । আমি উনাদেরকে ফিরতি প্রশ্নে জিজ্ঞেস করলাম, „আমার ফ্লাইট এতো তারিখে, যাবার সময় কোনো সমস্যা হবে কিনা কিংবা জার্মানি পৌঁছানোর পর কোনো সমস্যা হবে কিনা;  উনারা বললেন না কোনো সমস্যা নাই, এই procedure-টাই আপনার যাবার দিন follow করতে হবে, minimum এক ঘন্টা আগে আসবেন“ । এই ঘটনার পর আমার পুরা ছুটিটাই আকাশ কুসুম ভাবতে ভাবতে কাটছে :‘( । তবে at the end আলহামদুলিল্লাহ, everything was „Alles gut“. Things could be different, এই যাত্রায় শিক্ষা গ্রহণ করলাম, “When there is confusion, better be steady”.

-Written by
Benzir Bashar Chowdhury
(M.Sc Graduate in Communication Systems & Networks from TH Köln,
Currently working as a System Enginner)


mm

By Benzir Bashar Chowdhury

M.Sc Graduate in Communication Systems & Networks from TH Köln.

One thought on “ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না”

Leave a Reply to AR.SHEIKH MAMUN QUALBI Cancel reply